*/

গাজর খাওয়ার উপকারিতা

গাজর খাওয়ার উপকারিতা এবং প্রতিদিন গাজর খেলে কি হয় এই বিষয় নিয়ে আজকের সম্পূর্ণ প্রতিবেদন থাকবে আপনাদের মাঝে। প্রিয় পাঠক বন্ধুরা গাজর একটি সুস্বাদু পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ খাবার যা কাঁচা অবস্থাতেও খাওয়া যায় এবং রান্না করেও খাওয়া যায় আর তাই আমাদের জানতে হবে গাজর খাওয়ার উপকারিতা কি।
গাজর খাওয়ার উপকারিতা

প্রতিদিন গাজর খেলে কি হয় 

গাজর একটি মূলজ সবজি। এর বৈজ্ঞানিক নাম ডকাশ ক্যারোটা, গাজর যেমন পুষ্টিকর তেমনি শরীরের জন্য দারুন উপকারী। গাজরে প্রচুর ভিটামিন এ আছে, এই ভিটামিন ”এ” এর অভাবে শরীর ব্যাধিগ্রস্থ হয়ে পড়ে। শরীরের বৃদ্ধি থেমে যায়, শারীরিক ক্ষমতা কমে যায়। খাদ্যদ্রব্য হজম হতে অনেক দেরি লাগে, চামড়া খসখসে হয়ে যায় ত্বকের রোগ দেখা দেয় গাজর খেলে শরীর নরম ও সুন্দর হয়।


শরীরে শক্তির সঞ্চার হয়, শরীরে পুষ্টি ও বিকাশে গাজর খুবই প্রয়োজন। আর তাই আমাদের জানতে হবে গাজর খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে খুব বিস্তারিতভাবে আসুন তবে জেনে নেওয়া যাক।

গাজর খাওয়ার উপকারিতা 

গাজর স্বাদে অত্যন্ত সুস্বাদু, পুষ্টিকর এবং খাদ্য আস সমৃদ্ধ শীতকালীন সবজি যা প্রায় সারা বছরই পাওয়া যায়। কাঁচা ও রান্না দুভাবেই খাওয়া যায় গাজর। তরকারি ও সালাত হিসেবে গাজর অত্যন্ত জনপ্রিয়। গাজর অতি পুষ্টিমান সমৃদ্ধ সবজি, এতে উচ্চমানের বেটা ক্যারোটিন, ভিটামিন এ, মিনারেল ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে।

এটি স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও সৌন্দর্য চর্চায় বহুদিন থেকে সমাদৃত। আজকে আমরা গাজর খাওয়ার উপকারিতা এবং প্রতিদিন গাজর খেলে কি হয় তা নিয়ে আলোচনা করব আশা করছি আপনাদের অনেক বেশি কাজে আসবে।
গাজর খাওয়ার উপকারিতা
গাজরের পুষ্টিমান: ১০০ গ্রাম পরিমাণ গাজর থেকে ৮২৮৫ মাইক্রো গ্রাম বিটা ক্যারোটিন এবং ১৬৭০৬ গ্রাম ভিটামিন এ পাওয়া যায়। এছাড়া ৪১ কিলো ক্যালরি খাদ্য শক্তি ২.৮ গ্রাম খাদ্য আঁশ ভিটামিন বি ১ ০.০৪ মিলিগ্রাম, ভিটামিন বি ২ ০.০৫ মিলিগ্রাম, ২.২ মিলিগ্রাম লৌহ, ৫.৯ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি, ১৩.২ মাইক্রগ্রাম ভিটামিন কে, ১৯ মাইক্রগ্রাম ফলেট, ৩২০ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম, ৩৩ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ১২ মিলিগ্রাম ফসফরাস, ১২ মিলিগ্রাম ম্যাগনেসিয়াম পাওয়া যায়।

স্বাস্থ্য সুরক্ষায় গাজরের অনন্য উপকারিতা

দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধিতে গাজর : গাজর চোখের জ্যোতি বৃদ্ধিতে কার্যকর ভূমিকা পালন করে। গাজরের উপস্থিত বিটা ক্যারোটিন পরবর্তীতে ভিটামিন এ তে রূপান্তরিত হয়। ভিটামিন এ দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করে, চোখের কোষ কলা তৈরিতে সাহায্য করে। রাতকানা গ্লূকোমা ইত্যাদি প্রতিরোধ করে।

চুল পড়া রোধ করে গাজর : গাজর খাওয়ার উপকারিতা বলে শেষ করা যাবে না তার মধ্যে চুল পড়া রোধ করা অন্যতম। চুল পড়া রোধে গাজরে উপস্থিত ভিটামিন ও মিনারেলস অতি কার্যকর।, গাজর চুল পড়া কমায় চুলকে শক্ত মজবুত ও ঝলমলে করে তোলে। নিয়মিত গাজরের জুস খেলে চুলের গোড়া মজবুত হয়।

নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে গাজর : গাজরের ভিটামিন সি, ভিটামিন বি ও ভিটামিন ই মাথার ত্বক ও চুলের গোড়ায় পুষ্টি প্রদান করে। রক্ত চলাচল বৃদ্ধি করে ও নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে। তাই প্রতিদিন একটি করে গাজর হতে পারে আমাদের স্বাস্থ্যরক্ষা ও সৌন্দর্যের অংশ।

ত্বককে ব্রণ মুক্ত রাখে গাজর : গাজর খেলে ত্বকের স্বাস্থ্য ভেতর থেকে ভালো থাকে। এছাড়াও গাজরে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে যেগুলো ত্বককে ব্রণ থেকে রক্ষা করে। এছাড়াও ব্রণ উঠলে সে জায়গাটায় নিয়মিত গাজরের রস লাগালে দাগ দূর হয়ে যায় বেশ তাড়াতাড়ি।

ক্যান্সার প্রতিরোধে গাজর : বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে গাজরে উপস্থিত পুষ্টি উপাদান গুলো ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়ক। নিয়মিত গাজর খেলে ব্রেস্ট ক্যান্সার, কোলন ক্যান্সার ও ফুসফুসের ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে। কারণ গাজরে আছে পলি এসিটিলিন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা ক্যান্সারের কোষ তৈরিতে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে।

হৃদরোগ প্রতিরোধ করে : গাজরের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও পলি অ্যাসিটিলিন হৃদরোগ প্রতিরোধ করে। গাজরের উচ্চমান সম্পন্ন ক্যারোটিনয়েডস হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। নিয়মিত গ্রহণে গাজরের বিটা ও আলফা ক্যারোটিন রক্তনালী সংকোচন, এসিডিটির প্রকোপ কমায়।

বয়স ধরে রাখতে সাহায্য করে : নিয়মিত খাবার তালিকায় গাজর রাখলে শরীরের বয়স জনিত ক্ষতি গুলো কম হয়। বয়সের কারণে কোষের ক্ষতিরোধ করতে গাজরের ভূমিকা অনেক। মাতৃকালীন স্বাস্থ্য সুরক্ষায় গাজরে উপস্থিত পলি এষ্টেরন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।


ইনফেকশন কমায় : কোথাও কেটে গেলে অনেক সময় ইনফেকশন হয়ে যায়। কাটাছেঁড়া জনিত ইনফেকশন এড়াতে গাজর খুবই কার্যকরী। তাই ইনফেকশন এড়াতে কাঁটা ছেঁড়া জায়গায় গাজর ব্লেন্ড করে লাগিয়ে নিন দেখবেন দ্রুত আপনার ইনফেকশন কমে যাবে অথবা ইনফেকশন প্রতিরোধ করবে।

ওজন কমাতে সাহায্য করে গাজর : গাজর খাওয়ার উপকারিতা গুলোর মধ্যে বিশেষ একটি কাজ হল গাজরের ওজন কমাতে সাহায্য করা। গাজোরে যেহেতু প্রচুর পুষ্টিগুণ আছে এবং খেতেও মজা তাই ওজন কমাতে গাজরের জুড়ি নেই। সপ্তাহে কমপক্ষে ছয়টি গাজর খেলে তা স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়। তাই ওজন কমাতে বেশি বেশি গাজর খান।

দাঁত ও মাড়ীর স্বাস্থ্য রক্ষায় গাজরের ভূমিকা আছে সৌন্দর্য চর্চায় গাজরের রয়েছে খ্যাতি, বিশেষ করে ত্বক ও চুলের যত্নে গাজরের উপযোগিতা রয়েছে বিশেষভাবে।

ত্বকের শুষ্কতা দূর করে : ত্বকে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি এবং পটাশিয়াম না থাকলে ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়। প্রতিদিন গাজরের জুস খেলে ত্বকে পটাশিয়ামের অভাব দূর হবে এবং ত্বকের আর্দ্রতা বজায় থাকবে। তাই ত্বকের শুষ্কতা দূর করতে নিয়মিত গাজরের জুস খান আর ফলাফল নিজের চোখে দেখুন।

ত্বককে বলিরেখা থেকে রক্ষা করে : একটু বয়স হলেই ত্বকে বলি রেখা দেখা দেই। এছাড়াও ত্বক অনুজ্জ্বল ও দাগ হয়ে যায়। তাছাড়া সূর্যের আলোতেও ত্বক অনেক ক্ষতির সম্মুখীন হয়। নিয়মিত গাজর খেলে বাহ্যিক ক্ষতি থেকে ত্বক রক্ষা পায়, এবং ত্বকের সহজে বয়সের ছাপ পড়ে না। গাজর মুখের বলিরেখা, দাগ ছোপ ও পিগমেন্টেশন প্রতিরোধ করে।

ত্বককে করে উজ্জল : গাজরের ত্বক উজ্জ্বল করার ক্ষমতা আছে। গাজরের ভিটামিন এ ও বিটা ক্যারোটির ত্বককে উজ্জ্বল করে, গাজর বেটে এর সঙ্গে মধু মিশিয়ে নিয়মিত লাগালে তবে উজ্জ্বল ও মসৃণ। আপনারা এটা ঘরোয়াভাবে প্রস্তুত করে নিতে পারেন। গাজর বাটার সঙ্গে মধু মিশিয়ে আপনি ত্বকে যদি ব্যবহার করেন আপনার তক হবে মসৃণ এবং উজ্জ্বল।

হাড় সুস্থ রাখতে গাজর : গাজরে পাওয়া যায় প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, এই উপকারী খনিজ আমাদের দাঁত এবং হাড় কে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। খাদ্য তালিকায় প্রতিদিন একটি গাজর আপনার সুস্বাস্থ্য রক্ষায় বিশেষ ভূমিকা রাখতে পারে।

গাজরে থাকা বিটা ক্যারোটিন স্বাস্থ্য রক্ষায় বিশেষ ভূমিকা পালন করে 

ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করে: বিটা ক্যারোটিন সমৃদ্ধ খাবার রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ কমিয়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে। এই বেটা ক্যারোটিন যা পাওয়া যায় গাজরে। ডায়াবেটিস রোগীরা প্রতিদিন একটি করে কাঁচা গাজর খাওয়ার চেষ্টা করবেন।
গাজর খাওয়ার উপকারিতা

মুখের ঘা বা ক্ষত দূর করতে গাজর : একটি গবেষণায় দেখা গেছে যেসব মানুষের মুখে ঘা অথবা কোন ধরনের ক্ষত রয়েছে, তারা যদি বিটা ক্যারোটিন সমৃদ্ধ খাবার খায় তাহলে তাদের এই ক্ষত বা ঘা ভালো হয়ে যাওয়ার অনেক সম্ভাবনা থাকে। আর এই বিটা ক্যারোটিন পেয়ে যাবেন গাজরের মধ্যে তাই প্রতিদিন অন্তত একটি গাজর খান যদি আপনার মুখে ক্ষত অথবা ঘা থাকে।

এখন আপনাদের মনে হতে পারে এই বিটা ক্যারোটিন শুধু কি গাজর এই পাওয়া যায় না গাজর ছাড়াও আরো বেশ কিছু শাক সবজির মধ্যে বিটা ক্যারোটিন রয়েছে সেগুলো হল, মিষ্টি কুমড়া, মিষ্টি আলু, পালং শাক, বাঁধাকপি, শালগম, টমেটো, ব্রকলি, মটর, এবং লালমরিচ আর গাজর।


গাজর যেহেতু সারা বছর পাওয়া যায় তাই মুখের ক্ষত অথবা ঘা দূর করতে চাইলে প্রতিদিন একটি করে গাজর খাওয়ার চেষ্টা করুন যাতে প্রচুর পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন রয়েছে।

বয়স জনিত চোখের ত্রুটি কমায় গাজর : একটি গবেষণায় দেখা গেছে প্রতিদিন যদি কোন ব্যক্তি বিটা ক্যারোটিনযুক্ত খাবার গ্রহণ করে, তাহলে তার বয়স জনিত চোখে ত্রুটি খুব একটা হয় না। অন্ধত্বের একটি বিশেষ কারণ হলো রেটিনার ক্ষতি হয়ে যাওয়া। এটি সাধারণত হয়ে থাকে বিটা ক্যারোটিনের অভাবে।

যারা বিটা ক্যারোটিন সমৃদ্ধ খাবার খায় তাদের এই অন্ধত্বের অথবা বয়সজনিত চোখের ত্রুটির ঝুঁকি থাকে না। আর তাই বয়স কম হোক অথবা বেশি প্রতিদিন একটি করে গাজর আপনার বয়স জনিত চোখের সমস্যা প্রতিরোধ করতে বিশেষভাবে সাহায্য করবে।

হার্ট সুস্থ রাখতে গাজর : একটি সুস্থ হার্টের জন্য প্রয়োজন সঠিক খাদ্য তালিকার। শারীরিকভাবে কর্মক্ষম থাকা এবং পর্যাপ্ত ঘুম হার্ট কে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। ডায়েটরি ফাইবার ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হার্টের জন্য খুবই খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কেননা এই উপাদানগুলো ধমনীর ওপর কোনো কিছুর আস্তরণ জমতে দেয় না রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখার জন্য। আর এই ডায়েটরি ফাইবার ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পেয়ে যাবেন গাজরের মধ্যে। যা আপনার হার্টকে রাখবে সুস্থ।

পুরুষের যৌন শক্তি বাড়ায় গাজর 

পুরুষের সন্তান জন্মদানের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে গাজর। এছাড়াও তাদের বীর্যকে পুনর্জীবিত করতেও ভূমিকা রাখে এই গাজর। সম্প্রতি গবেষণায় এমন তথ্যই বেরিয়ে এসেছে। হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অফ পাবলিক হেলথ সম্প্রতি এমনি একটি তথ্য প্রকাশ করেছে। তারা এও বলেছেন যে, যে কোন কমলা ও হলুদ রঙের সব ফলে পুরুষের সন্তান উৎপাদন সক্ষমতা বাড়ায়।

এছাড়াও গবেষকরা বলেন, যে কোন রঙিন ফল ও সবজি পুরুষের সক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করে। তবে অন্যান্য রঙিন ফলের চেয়ে গাজর সর্বাধিক কাজ করে। গবেষকদের মতে, গাজরে আছে আন্টি-অক্সিডেন্ট যা পুরুষের শরীরে ডিমের চেয়েও বেশি কাজ করে। 
একটি ডিমের চেয়ে একটি গাজর সর্বোচ্চ ৮ শতাংশ বেশি কাজ করতে সক্ষম বলে জানান গবেষকরা।

১৮৯ জন কলেজে পড়া তরুণদের মধ্যে গবেষণা চালিয়ে এমন তথ্য আবিষ্কার করেছেন। আর এই গবেষণাটির নাম দেয়া হয়েছে সিমেন কোয়ালিটি ইন রিলেশন টু আ্যন্টিঅক্সিডেন্ট ইনটেক ইন আ হেলদি মেন পপুলেশন। আর গবেষণার ফলাফল তারা ফার্টিলিটি এন্ড স্টেরিলিটি নামের একটি জার্নালে প্রকাশ করেছে।


গবেষকরা বলেন, (স্পিনাক যা এক ধরনের শাক) ওলেসুস পাতায় ও আছে এন্টিঅক্সিডেন্ট। তাই এগুলাও পুরুষের বীর্যকে সক্রিয় রাখতে ভূমিকা পালন করে। তবে এক্ষেত্রে টমেটোর বিষয় আলাদা। টমেটোতে রয়েছে নিম্ন মাত্রার এন্টি অক্সিডেন্ট তাই এটা এক্ষেত্রে জোরালো ভূমিকা রাখেনা।

তবে এটা গবেষণায় প্রকাশিত হলেও প্রাণিবিজ্ঞানের টমেটোকে সন্তান জন্মদানের ক্ষমতা বৃদ্ধির উপযোগী সবজি ধরা হয়েছে বলে জানান গবেষকরা।

লেখকের মন্তব্য

পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ খাবার হচ্ছে গাজর। যা রান্না করে এবং কাঁচা দুই অবস্থাতে খাওয়া যায়। আজকের এই আর্টিকেলে আমি গাজর খাওয়ার উপকারিতা নিয়ে আলোচনা করেছি। আসলে গাজর বিভিন্ন ভাবে শরীরের বিভিন্ন পুষ্টি গুনাগুন রক্ষা করে থাকে। গাজোরে যেহেতু প্রচুর পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন রয়েছে তাই এটা খুব বেশি পরিমাণে খাওয়াও ঠিক হবে না।

যেহেতু ভিটামিন এ বেশি পরিমাণে খাওয়া উচিত নয় সেহেতু আমাদের খেয়াল রাখতে হবে আমরা যেন এগুলো প্রয়োজনের অতিরিক্ত আহার না করি। প্রিয় পাঠক বন্ধুরা আর্টিকেলটি কেমন লেগেছে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। এবং এরকম আরো পোস্ট পেতে চাইলে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url